গত কাল জামালপুর বকশী গঞ্জ উপজেলার মাইছোনির চড়ের আনসার আলীর ১৭ বছরের মেয়ে রুবিনাকে অটো রিকশা থেকে টেনে ছেসড়িয়ে নামিয়ে জোর করে কলা বাগানে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্ঠা করে তাদের পাশের বাড়ির সোনাহার, কাসেম ও উরফ আলী। বর্তমানে রুবিনা জামালপুর দেওয়ানগঞ্জ ৫০ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ চিকিৎসাধীন। এই ঘটনাটির বিষয়ে আহত্য রুবিনা নিজেই জবা
নবন্ধী দেন গত ১০/৫/২০১৯ শুক্র বার সন্ধ্যায় প্রতিবেশি উরুফ আলীর ছেলে রফিক আমাদের সাথে গাছের আম নিয়ে সূত্রপাত করে চরম ঝগড়া করার সময় আমাকে জোর করে টেনে নিয়ে তার ঘরে তুলে ও সেইদিন সে আমার সাথে অনেক অশ্লীল আচরণ করেন যার পরিপ্রেক্ষিতে আমার বাবা গ্রামের সকল গণ্য মাণ্য ব্যেক্তীবর্গদের কাছে এর বিচার দাবি করেন। তাই গত ১১/৫/২০১৯ তারিখ স
নিবার রাত্র আটটার সময় এই ঘটনার জন্য গ্রাম সালিশ হয়। উরফ আলী ও তার ছেলে রফিক গ্রাম বৈঠক মানে না তাই আমি
এই সমস্ত অসাধু লোকের অত্যাচার সয্য না করতে পেরে আইনের আস্রয় নেই। আমার মাকে সঙ্গে নিয়ে নিজেই বাদি হইয়া সরাসরি জামালপুর জেলায় এসে ১২/৫/২০১৯ তারিখ রবিবার রফিকের বিরুদ্ধে আদালতে নারি নির্জাতন মামলা দেই আর আদালত থেকে বাড়ি ফেরার পথেই ঠিক ২:৩০ মিনিটে জামালপুর মেলান্দহ থানা ফুল তলায় উরুফ আলী সোনাহার আর কাশেম এই তিন জন এক নির্জন যায়গায় আমাদের অট্রো রিকশায় হামলা করে,
আমার মা চিৎকার করে উঠে আমাকে জরিয়ে ধরে রাখে কিন্তু তারা আমার মাকে আহত্য করে ফেলে আমাকে টেনে ছেসরে রাস্তার পাশে কলা বগানের দিকে নিয়ে চলে আর আমার সাথে ওরা তিন জনি অসামাজিক আচরণ নির্জাতন অবশেষে আমাকে জোর করে ধর্ষণের চেষ্টা শুরু করে। আমার মুখ চেপে ধরা সর্থেও আমি অনেক জোরে জোরে চিৎকার করি সাথে সাথেই দুর থেকে কিছু সংখ্যক সেখানকার স্থানিয় জনগণ দৌড়ে এগিয়ে আসে, আর অবশেষে তারাও দৌড়ে পালায়। স্থানীয় জনগণরা প্রথমে আমার আর আমার মার মাথায় পানি ডালে তারপর তারা সহযোগীতা করে জামালপুর ইসলামপুর হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করে আমার মাথায় জোরে চোট লেগে অনেক রক্তখরন হয় আমার সারা শরীরে শুধু রক্ত আর রক্ত। প্রচুর রক্ত খরন, আসলে আমাকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করেছিলো তারা। আর তার পর আমার বাবা আমাকে জামালপুর দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ চিকিৎসাধীন করেন। আমি প্রশাসনের কাছে এর সঠিক বিচার দাবি করছি।